আমরা মানুষ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অনেক প্রিয় সৃষ্টি। তিনি জ্বীন ও মানুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তার-ই ইবাদাত করার জন্য। (আয যারিয়াত - ৫৬) আমাদের সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে আমরা শুধুমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা-কে রাখবো, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই স্বাভাবিক বিষয় এখন অস্বাভাবিক আকার ধারণ করেছে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার হুকুম পালনে আমাদের কত্ত সমস্যা, অথচ নফস পূজা, দল পূজা, তাগুত পূজা, শায়েখ পূজা, ব্যক্তি পূজা করতে আমাদের কোন সমস্যা হয় না। আমি দুনিয়ায় সমস্ত কিছুর চাইতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও জি হা দ ফি সাবিলিল্লাহ -কে সবচেয়ে বেশি ভালবাসবো, এটাই ঈমানের দাবী। কিন্তু প্রতিনিয়ত হচ্ছে তার বিপরীত। আমরা আমাদের মন, প্রাণ সব মানুষকে দিয়ে বসে আছি, আর তাই ডিপ্রেশন, মানসিক চাপ আমাদের ঘিরে রেখেছে প্রতি মূহুর্তে। আফসোস, ধিক্কার নিজের প্রতি, আল্লাহর চাইতে মানুষকে গুরুত্ব দিচ্ছি বেশি, কিন্তু এটা কতটা ঠিক, সেটাও ভেবে দেখার প্রয়োজন মনে করছি না। এভাবে হলে, কীভাবে আমরা জান্নাতের আশা করতে পারি? এই রমাদান হোক আত্মশুদ্ধির মাস, নিজেকে পুরোপুরি আল্লাহমুখী করার মোক্ষম সুযোগ, আল্লাহর দিকে ফিরে আসি, বেলা ফুরাবার আগেই। ইন শা আল্লাহ শেষ করছি কবির কাব্যাংশ দিয়েঃ আল্লাহ আমার রব, সেই রব-ই আমার সব, দমে দমে তনুমণে তার-ই অনুভব।
আমরা মানুষ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অনেক প্রিয় সৃষ্টি। তিনি জ্বীন ও মানুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তার-ই ইবাদাত করার জন্য। (আয যারিয়াত - ৫৬) আমাদের সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে আমরা শুধুমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা-কে রাখবো, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই স্বাভাবিক বিষয় এখন অস্বাভাবিক আকার ধারণ করেছে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার হুকুম পালনে আমাদের কত্ত সমস্যা, অথচ নফস পূজা, দল পূজা, তাগুত পূজা, শায়েখ পূজা, ব্যক্তি পূজা করতে আমাদের কোন সমস্যা হয় না। আমি দুনিয়ায় সমস্ত কিছুর চাইতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও জি হা দ ফি সাবিলিল্লাহ -কে সবচেয়ে বেশি ভালবাসবো, এটাই ঈমানের দাবী। কিন্তু প্রতিনিয়ত হচ্ছে তার বিপরীত। আমরা আমাদের মন, প্রাণ সব মানুষকে দিয়ে বসে আছি, আর তাই ডিপ্রেশন, মানসিক চাপ আমাদের ঘিরে রেখেছে প্রতি মূহুর্তে। আফসোস, ধিক্কার নিজের প্রতি, আল্লাহর চাইতে মানুষকে গুরুত্ব দিচ্ছি বেশি, কিন্তু এটা কতটা ঠিক, সেটাও ভেবে দেখার প্রয়োজন মনে করছি না। এভাবে হলে, কীভাবে আমরা জান্নাতের আশা করতে পারি? এই রমাদান হোক আত্মশুদ্ধির মাস, নিজেকে পুরোপুরি আল্লাহমুখী করার মোক্ষম সুযোগ, আল্লাহর দিকে ফিরে আসি, বেলা ফুরাবার আগেই। ইন শা আল্লাহ শেষ করছি কবির কাব্যাংশ দিয়েঃ আল্লাহ আমার রব, সেই রব-ই আমার সব, দমে দমে তনুমণে তার-ই অনুভব।
Post a Comment