আমাদের জীবন বাধনে বদ্ধ পরিকর। বন্ধন নামক সামাজিক দেয়ালের নিচে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে পড়ে আছে আমাদের জীবন।আমরা সামাজিকভাবে চাদর মুড়িয়ে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে খুবই ব্যাকুল। শরীরে ঢেকুড় দেয়ার পর আসে সম্পর্কের রেওয়াজ।মনটা তো শরীরের মতো বেড়ে উঠে না।অন্যকে ভালো রাখতে গিয়ে আমরা যেন আত্মতৃপ্তি টা হারিয়ে ফেলি।এ যেন নিজের ভিতর নিজেকে অনিয়ন্ত্রিত মনে হয়।এর নাম 'ভালো রাখার আনন্দে বেঁচে থাকা '- যেমনটা ঘটে রিপনদা আর চম্পাদির সাথে।মন যতই উড়নচণ্ডী হোক না কেন সমাজকে আমরা হারাতে চাই না।রিপনদা আর চম্পাদির মতো মানুষ বেঁচে থাকে বিশুদ্ধ ভালোবাসায় আর প্রার্থনায় তবে নিজের জন্য ভালো থাকাটা হয়ে উঠে না আর কি.। হৃদপিণ্ড - না পাওয়ার ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে চোখের নোনা জল হয়ে দুঃখ বেয়ে পড়ে।আমরা যারা ভালো রাখতে গিয়ে বেঁচে থাকে চাই আমাদের বাস্তবতা "বাকরুদ্ধ মনে বন্দী "..। আত্মতৃপ্তি কে আমরা হাতড়ে খুঁজি। আমরা হয়ে উঠি " জীবন্ত লাশের চমৎকার খোলস"। আমি ও দীপনের মতো কিছুটা চাপাঁ আর নিভৃতে কাঁদি কিন্তু প্রকাশ করার সাহস টা হয়ে উঠে না।আমরা ব্যাস্ততায় ডুবন্ত প্রাণী। ব্যাস্ততা বহুবিধ -নিজেকে প্রমাণের,অন্যকে সমালোচনার,লক্ষ্যস্হলে পৌঁছানোর ;সর্বোপরি ভালো থাকার।কেউ ভালো রেখে ভালো থাকে আর কেউ অভিনয়ে ভালো থাকে।জীবনবৃত্তের গণ্ডীতে কেউ না কেউ আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী। কিন্তু শুভাকাঙ্ক্ষী মাত্রই সহযোগী নয়।আর মাঝে মাঝে অতি শুভাকাঙ্ক্ষা ''গলায় কাঁটা বিধার মতো হয়ে উঠে।ওরা ভালো চায় তবে ভালোভাবে না।মনুষ্যত্ব এখানে আসলে শুভঙ্করের ফাঁকি। "প্রাপ্তি যত বড় আফসোস তার অধিক " কথাটি একদম সত্য। এরকম আফসোস আমাদের থেকেই থাকে।এতকিছুর মাঝেও মনে হলো স্বার্থপর একটা কথা।আমরা নিজের মানুষগুলোর ব্যাপারে শঙ্কিত আর চিন্তিত থাকি।.. কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষগুলো আমাদের কাছে সংখ্যা হয়ে দাড়ায়।আমরা অন্যদের ভালো রাখতে চাই তাই বাঁচতে হয় সমঝোতায়।"বেঁচে থাকো আমার মানুষ"এ কথায় আমরা বিশ্বাসী। তাই যে যতো স্বার্থপর সে ততো ভালো থাকে, বেঁচে থাকার আনন্দে ভালো থাকে।আমাদের জীবন হয়ে গেছে এরকম"সুতোকে পিছনে নিয়ে সোঁ করে উড়ে যাচ্ছে লালরাঙা ঘুড়ি,আমরা চাদিঁয়াল।উড়ছে, উড়ছে তো ওই উড়ছে।এভাবে বেঁচে থাকা যায়,ভালো রাখা যায় কিন্তু ভালো থাকা যায় না।এতে আমাদের আত্মতৃপ্তি আর স্বার্থকতা ধোঁয়া ছাড়িয়ে উড়ে যায় আমাদের একা ছেড়ে।তারপর ও আমাদের বাঁচতে হয়,বেঁচে থাকতে হয় এই ভেবে যে -"একদিন ছুটি হবে"।
আমাদের জীবন বাধনে বদ্ধ পরিকর। বন্ধন নামক সামাজিক দেয়ালের নিচে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে পড়ে আছে আমাদের জীবন।আমরা সামাজিকভাবে চাদর মুড়িয়ে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে খুবই ব্যাকুল। শরীরে ঢেকুড় দেয়ার পর আসে সম্পর্কের রেওয়াজ।মনটা তো শরীরের মতো বেড়ে উঠে না।অন্যকে ভালো রাখতে গিয়ে আমরা যেন আত্মতৃপ্তি টা হারিয়ে ফেলি।এ যেন নিজের ভিতর নিজেকে অনিয়ন্ত্রিত মনে হয়।এর নাম 'ভালো রাখার আনন্দে বেঁচে থাকা '- যেমনটা ঘটে রিপনদা আর চম্পাদির সাথে।মন যতই উড়নচণ্ডী হোক না কেন সমাজকে আমরা হারাতে চাই না।রিপনদা আর চম্পাদির মতো মানুষ বেঁচে থাকে বিশুদ্ধ ভালোবাসায় আর প্রার্থনায় তবে নিজের জন্য ভালো থাকাটা হয়ে উঠে না আর কি.। হৃদপিণ্ড - না পাওয়ার ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে চোখের নোনা জল হয়ে দুঃখ বেয়ে পড়ে।আমরা যারা ভালো রাখতে গিয়ে বেঁচে থাকে চাই আমাদের বাস্তবতা "বাকরুদ্ধ মনে বন্দী "..। আত্মতৃপ্তি কে আমরা হাতড়ে খুঁজি। আমরা হয়ে উঠি " জীবন্ত লাশের চমৎকার খোলস"। আমি ও দীপনের মতো কিছুটা চাপাঁ আর নিভৃতে কাঁদি কিন্তু প্রকাশ করার সাহস টা হয়ে উঠে না।আমরা ব্যাস্ততায় ডুবন্ত প্রাণী। ব্যাস্ততা বহুবিধ -নিজেকে প্রমাণের,অন্যকে সমালোচনার,লক্ষ্যস্হলে পৌঁছানোর ;সর্বোপরি ভালো থাকার।কেউ ভালো রেখে ভালো থাকে আর কেউ অভিনয়ে ভালো থাকে।জীবনবৃত্তের গণ্ডীতে কেউ না কেউ আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী। কিন্তু শুভাকাঙ্ক্ষী মাত্রই সহযোগী নয়।আর মাঝে মাঝে অতি শুভাকাঙ্ক্ষা ''গলায় কাঁটা বিধার মতো হয়ে উঠে।ওরা ভালো চায় তবে ভালোভাবে না।মনুষ্যত্ব এখানে আসলে শুভঙ্করের ফাঁকি। "প্রাপ্তি যত বড় আফসোস তার অধিক " কথাটি একদম সত্য। এরকম আফসোস আমাদের থেকেই থাকে।এতকিছুর মাঝেও মনে হলো স্বার্থপর একটা কথা।আমরা নিজের মানুষগুলোর ব্যাপারে শঙ্কিত আর চিন্তিত থাকি।.. কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষগুলো আমাদের কাছে সংখ্যা হয়ে দাড়ায়।আমরা অন্যদের ভালো রাখতে চাই তাই বাঁচতে হয় সমঝোতায়।"বেঁচে থাকো আমার মানুষ"এ কথায় আমরা বিশ্বাসী। তাই যে যতো স্বার্থপর সে ততো ভালো থাকে, বেঁচে থাকার আনন্দে ভালো থাকে।আমাদের জীবন হয়ে গেছে এরকম"সুতোকে পিছনে নিয়ে সোঁ করে উড়ে যাচ্ছে লালরাঙা ঘুড়ি,আমরা চাদিঁয়াল।উড়ছে, উড়ছে তো ওই উড়ছে।এভাবে বেঁচে থাকা যায়,ভালো রাখা যায় কিন্তু ভালো থাকা যায় না।এতে আমাদের আত্মতৃপ্তি আর স্বার্থকতা ধোঁয়া ছাড়িয়ে উড়ে যায় আমাদের একা ছেড়ে।তারপর ও আমাদের বাঁচতে হয়,বেঁচে থাকতে হয় এই ভেবে যে -"একদিন ছুটি হবে"।
লেখাটা অনেক ভালো ছিলো বন্ধু💕💕💕
ردحذف👌👌👌👌👌
ردحذف🖤
ردحذفজটিল বিষয় নিয়ে গবেষণা করার এখন প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞান এবং টেকনলোজি নিয়ে জ্ঞান অর্জন কর এবং সাহিত্য বানাও। কোরআন থেকে জ্ঞান গবেষণা কর।
ردحذفInshaAllah,NOw a days I am trying to learn science & increase my knowledge with Quran....
حذفإرسال تعليق